ঢাকাবুধবার , ৮ অক্টোবর ২০২৫
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন ও বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. ইসলাম ও ধর্ম
  7. কৃষি
  8. ক্যাম্পাস
  9. খেলাধুলা
  10. চাকরি
  11. জাতীয়
  12. তথ্য প্রযুক্তি
  13. দেশজুড়ে
  14. নগর-মহানগর
  15. পরিবেশ ও জীববৈচিত্র
আজকের সর্বশেষ সবখবর

চকরিয়ায় মাদারাসা নির্মাণে বাঁধা, ইসলামী আন্দোলন নেতার বিরুদ্ধে মাদরাসায় চাঁদা দাবি ভাংচুরের অভিযোগ

বার্তা পরিবেশক:-
অক্টোবর ৮, ২০২৫ ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বার্তা পরিবেশকঃ কক্সবাজারের চকরিয়ার ঢেমুশিয়ায় নবর্নিমিত মাদ্রাসা নির্মাণ কে কেন্দ্র করে গত তিন মাস ধরে ইসলামী আন্দোলনের দুই নেতা মো. হাসান ও ফয়েজের বিরুদ্ধে তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি, ভাংচুর ও লুটপাটের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল (৮ অক্টোবর) রাত আনুমানিক আটটার দিকে প্রবাসী মো.মিজানুর রহমানের পারিবারিক সম্পত্তিতে নবর্নিমাণাধীন উম্মুল কুরা মহিলা মাদ্রাসায় চাঁদা না পেয়ে মাদ্রাসায় ভাংচুর ও লুটপাট করে ইসলামী আন্দোলনের ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন যুব আন্দোলনের নেতা ও হেতালিয়া পাড়া এলাকার আবদুল কুদ্দুসের ছেলে মো. হাসান (৩৫) ও তেচ্চীপাড়া এলাকার মকসুদ আহমদের ছেলে মো. ফয়েজ (৩৫)।

জানাযায়, প্রবাসী মিজানুর রহমানের নিজস্ব জায়গায় একটি উম্মুল কোরা মহিলা মাদ্রাসা নিমার্ণ কাজ শুরু করেছেন গত পাঁচ মাস আগে। নির্মাণ কাজ চলাকালে কাজে বাঁধা ও তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ ফয়েজ ও হাসানের বিরুদ্ধে।

স্থানীয় বাসিন্দা কামাল হোসেন জানান,মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রবাসী মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফয়েজের সাথে বিরোধ রয়েছে এবং পূর্বেও তাহার মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছিলো।

ঢেমুশিয়া জমিদার পাড়া ইসলামী সমাজ কল্লাণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আজিজ বলেন, প্রবাসী মিজানের কাছে হাসান কিছুদিন ধরে চাঁদা দাবি করে আসছে বলে শুনেছি। তাদের দাবি মতে চাঁদা না পেয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে।

মাদ্রাসার ইনচার্জ মাওলানা কলিম উল্লাহ বলেন, তিনি প্রতিদিনের ন্যায় গতকাল (৮ অক্টোবর) রাতে গ্রামের বাড়ি মহেশখালীতে চলে যাওয়ার পরে প্রতিষ্ঠাতা প্রবাসী মিজানুর রহমান তাহাকে ফোন করে জানান, মাদ্রাসায় হামলা চালানো হয়েছে। খবরপেয়ে তিনি পরদিন সকালে এসে দেখেন মাদ্রাসার দরজা জানালা ভেঙে ফেলা হয়েছে।

অভিযোগের বিষয়ে মাওলানা মো. ফয়েজ সাংবাদিকদের জানান, এসব তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তিনি ওই মসজিদে নিয়মিত ইমাম সাহেব হিসেবে এখনও কর্মরত রয়েছেন।

অন্যদিকে মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও প্রবাসী মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত সেপ্টেম্বর মাসের ২ তারিখে মাওলানা ফয়েজ কে মসজিদ ও মাদ্রাসা থেকে চাকরি অব্যহতি দিয়ে তাহার বেতন হিসাব নিকাশ শেষ করে মসজিদ ও মাদ্রাসার চাবি ইমরান নামের এক ব্যক্তির মাধ্যমে বুঝিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার তিনি (ফয়েজ) জোর পূর্বক চাবি ইমরানের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে মসজিদ দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এবিষয়ে চকরিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, এবিষয়ে কেউ এখনও অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।